Story from real life

      ০৩/০৪/২০২১ তারিখে লেখার পরে আবার এই মন্দির নিয়ে লিখতে বসলাম। এবার সত্যিই আর পুরনো মন্দির দেখা যাবে না। এখন নতুন মন্দিরে মায়ের নতুন রূপ। যদিও এখনও নতুন মন্দিরের অনেক কাজ বাকী , তবুও দেখে আসা যেতেই পারে  প্রাচীন এই মা কালীর মূর্তিটিকে। নতুন রূপে বর্তমান মন্দির   নতুন সাজে  মায়ের মূর্তি তারিখ - ০৩/০৪/২০২১                         বীরভূমের সদর শহর থেকে নয় কিলোমিটারের মধ্যে অবস্থিত ভান্ডীরবন আজ আর কারো কাছে অজানা বা অচেনা নয়। কিন্তু এই ভান্ডীরবনের এক কিলোমিটারের মধ্যেই আছে আরো এক ঐতিহাসিক জায়গা যেটা প্রায় কেউই জানেন না বা জানলেও   কবে শেষবার গেছেন তার হিসাব নেই। সেই জায়গাটি হল বীরসিংহপুর গ্রাম। নেহাতই এক অখ্যাত গ্রাম।  আগেকার মন্দিরের ছবি                           এই অখ্যাত গ্রামেই একটি কালী মন্দির...

                             লালমাটির জেলা বীরভূমকে দেবভূমি বলাই যায় , একথা আগেই লিখেছিলাম।   কারণ একটাই   ৫১ সতীপীঠের পাঁচ পাঁচটিই বীরভূমের মাটিতে। অনেকেরই   জানা থাকলেও আর একবার লিখছি সতীপীঠস্থান কিভাবে গড়ে উঠেছিল। দক্ষরাজা এক সুবিশাল যজ্ঞের আয়োজন করেছিলেন। সেখানে সকলে নিমন্ত্রিত থাকলেও দক্ষকন্যা সতী ও তার   স্বামী শিবের সেখানে কোনো নিমন্ত্রন ছিলো না। স্বামীর অমতেই সতী যজ্ঞস্থলে যান এবং সেখানে অপমানিত হন। সভাস্থলে পতিনিন্দা সইতে না পেরে সতী প্রাণত্যাগ করেন। এরপর সতীদেহ কাঁধে নিয়ে মহাদেবের প্রলয় , অবশেষে বিষ্ণুর চক্রে সতীদেহ খন্ড খন্ড হয়ে ৫১ টি জায়গায় গিয়ে পড়ে। গড়ে ওঠে ৫১ টি পবিত্র সতীপীঠস্থান। নলহাটি , সাঁইথিয়া , বক্রেশ্বর , কংকালীতলা , লাভপুর – এই   হলো বীরভূমের পাঁচ পবিত্র সতীপীঠ।                        আজকে ছবির মাধ্যমে বেড়াতে নিয়ে ...